রাজশাহীর পুঠিয়া বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী ইভা খাতুনকে অমানবিকভাবে ধর্ষণ করে তারই বোন জামাই এখলাস উদ্দীন।
এই ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর লজ্জায় আত্মহত্যা করে কিশোরী ইভা। বর্বরতার শিকার ইভা’র পিতা থানায় মামলা করলেও ধর্ষক এখলাস উদ্দীনকে গ্রেফতারে গড়িমসি করতে থাকে পুলিশ।
তাই ইভা’র ধর্ষক ও আত্মহত্যায় প্ররোচণাকারী এখলাস উদ্দীনের বিচার ও শাস্তির দাবিতে ব্যানার নিয়ে একাই রাজপথে নামেন অসহায় পিতা সেলিম হোসেন।
তাঁর একক আন্দোলনের বিষয়টি দৃশ্যপটে আসলে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ইভা’র ধর্ষক ও আত্মহত্যায় প্ররোচণাকারী এখলাস উদ্দীনকে দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়। এর পরেও পুলিশের বোধদয় হয়নি।
অবশেষে মঙ্গলবার RAB-এর সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয় ইভা’র ধর্ষক ও আত্মহত্যায় প্ররোচণাকারী এখলাস উদ্দীন। সাংগঠনিকভাবে আমরা বিচারবর্হিভূত হত্যাকান্ডকে বিরোধিতা করি।
কিন্তু রাষ্টীয় কোন বাহিনী (পুলিশ) যখন এমন অপরাধীকে আগলিয়ে রাখে, আশ্রয় প্রশয় দেয় তখন এমন বর্বর ও পাষন্ড ব্যক্তিকে বিচারবর্হিভূতভাবে হত্যা করাকে সমর্থন না দিয়ে পারি না!
আপনি কিংবা আপনারা কি এমন বিচারবর্হিভূত হত্যাকান্ডকে সমর্থন করেন?