করোনাভাইরাসে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন তরুণরা। লক্ষ্য করা যাচ্ছে, তরুণ ও যুবকদের মধ্যে মাস্ক পরা ও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা কম এবং তারা বাড়ির বাইরে অথবা জনবহুল জায়গায় ঘোরাফেরা করছে বেশি।
ভাইরাসটির নতুন বৈশিষ্ট্যের কারণে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে উপসর্গগুলো নির্দিষ্ট না থাকায় অসচেতনভাবে চলাফেরার কারণে তরুণরা সহজেই আক্রান্ত হচ্ছেন।
এতে তারা শুধু নিজেরাই স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছেন না, পাশাপাশি ঝুঁকিতে ফেলছেন পরিবারের অন্য সদস্যদেরও।
তরুণ বন্ধুরা, জেগে ওঠো, রুখে দাঁড়াও। অপ্রয়োজনীয় আড্ডা বন্ধ করো। মাস্ক পরো, স্বাস্থ্যবিধি মানো। অসুস্থ মনে হলে করোনার নমুনা পরীক্ষা করাও। নিজেরা সতর্ক হও, সচেতন করো অন্যদের।
মনে রেখো, তোমরাই দেশের সেরা যোদ্ধা। করোনা মহামারি মোকাবিলায় তোমাদেরই সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে। তোমাদের সুস্থভাবে বাঁচতে হবে এবং বাঁচাতে হবে দেশের সর্বস্তরের মানুষকে।